জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক বিডি-অনলাইনম ম্যাগাজিন ডটকম

ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ আওয়ামী লীগের থানা-ওয়ার্ডের প্রায় সব কমিটিই মেয়াদোত্তীর্ণ।
বেশ কিছু জায়গায় পূর্ণাঙ্গ কমিটির অনুমোদনও নেই। দীর্ঘদিন কমিটি না হওয়া, তৃণমূল নেতাদের মধ্যে হতাশা তারা বলে, ত্যাগী ও প্রকৃত নেতারদের কমিটিতে পদ দিতে হবে। ২০১৬ সালের কমিটিতে অনিয়ম ও পকেটের কমিটি হয়ে ছিল। তা তুলে ধরা হল।

২০১৬ সালের ১০ এপ্রিল মহানগর উত্তর-দক্ষিণ আওয়ামী লীগের কমিটি গঠন করা হয়। উত্তরে ঢাকা-১১ আসনের সাংসদ এ কে এম রহমতুল্লাহকে সভাপতি ও মো. সাদেক খানকে সাধারণ সম্পাদক এবং দক্ষিণে আবুল হাসনাতকে সভাপতি ও শাহে আলম মুরাদকে সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব দেন আওয়ামী লীগের সভানেত্রী ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এরপর ২০১৬ সালের ১১ সেপ্টেম্বর ৭৫ সদস্যের মহানগর কমিটিতে উত্তরে ৬৯ জন এবং দক্ষিণে ৬৯ জনকে বিভিন্ন পদ দিয়ে পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠন করা হয়। উত্তরের অধীনে ২৬টি থানা, ৪৬টি ওয়ার্ড এবং নয়টি ইউনিয়ন রয়েছে। এ ছাড়া দক্ষিণে ২৩টি থানা এবং ৫৭টি ওয়ার্ড আছে। এসব থানা ও ওয়ার্ডে সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক পদের বিপরীতে আংশিক কমিটি ঘোষণা করা হয়। ২০১৬ ঢাকার মহানগর উঃ ও দঃ কমিটিতে অনেক অভিযোগ তৃণমূল নেতাদের এ কমিটিতে ত্যাগী ও প্রকৃত নেতাদের বাদ দিয়ে, হাইব্রিড নেতাদের কমিটিতে নিয়েছে। আর একটি অভিযোগ তৃণমূল নেতাদের নাম প্রকাশের অনিচ্ছুক, ঢাকা মহানগর দঃ ৩৫নং ওয়ার্ডের সভাপতি বিশবছর ধরে সভাপতি পদ বহাল আছে!! আমরা নেতার পরিবর্তন চাই। এ নতুন কমিটিতে ত্যাগী ও প্রকৃত, যার রক্তের সাথে আওয়ামিলীগের রক্তের মিশে আছে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *