নিজস্ব প্রতিবেদক বিডি-অনলাইন ম্যাগাজিন ডটকম,Published Dec 18,2024, 4.20 AM
১৬ ডিসেম্বর মহান বিজয় দিবস, সারা দেশে যথাযোগ্য মর্যাদায় এবং উৎসাহ -উদ্দীপনায় এই দিনটি উদযাপন করা হয়েছে।
দীর্ঘ ১৫ বছরের বেশি সময় ধরে চলা স্বৈরাচারী শাসনের অবসান ঘটিয়ে শেখ হাসিনা ঢাকার রাজপথে রক্তের রঞ্জিত মদ্য দিয়ে উংখাত হন।তিনি ছাত্রজনতার রোষানলে পড়ে পদত্যাগ করেন এবং ভারতে পালিয়ে যান। স্বৈরাচারী শেখ হাসিনার সরকার পতনের পর বাংলাদেশের নতুন করে পথ চলার, জাতি নতুন উদ্যম ও উদ্দীপনা নিয়ে দিনটি পালন করেছেন। এ সময়টাকে দ্বিতীয় স্বাধীনতা বলেও অভিহিত করেছেন। স্বৈরাচারী কে ক্ষমতাচ্যুত করতে গিয়ে শত শত ছাত্র – জনতা শাহাদত বরণ করেছে।
জননেতা ইসহাক সরকার বলেন, “বিজয় দিবসের পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে কোমলমতি শিশুদের জন্য এবং সাধারণ জনগনের মাঝে খুনি হাসিনার ৫ আগষ্টের রেখে যাওয়া ভীতিকর পরিস্থিতি থেকে মনবোল ফিরিয়ে আনার জন্য একটু বিনোদনের ব্যবস্হা। যদিও এদেশের জনগন স্বাধীনতার পরিপূর্ণ স্বাদ এখনও পায়নি।স্বাধীনতার পরিপূর্ণতা সেদিন আমরা পরিপূর্ণভাবে উপভোগ করবো যেদিন খুনি হাসিনাকে সমস্ত অপকর্মের দায়ে জনতার আদালতে দাড় করিয়ে তার শাস্তি নিশ্চিত করা হবে।”
প্রধান অতিথিঃ জননেতা ইন্জিনিয়ার ইশরাক হোসেন।
সভাপতিত্ব করবেনঃ ঢাকার -৭আসনের মাটির ও মানুষের নেতা জননেতা মোঃ ইসহাক সরকার।
৩৫ নং ওয়ার্ড জননেতা ইয়াকুব সরকার।
বিএনপি নেতৃবৃন্দ ও এলাকাবাসী।
পুরান ঢাকার গুম হয়ে যাওয়া ছাত্রনেতার পরিবারের কাজে বিজয় দিবসে বিএনপি ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের পক্ষ থেকে উপহার সামগ্রী বিতরণ করেন।
আলোচনা সভা এবং দোয়া, খেলাধুলা, শিশুরা যেমন খুশি তেমন সাজানো মধ্যে দিয়ে মহান বিজয় দিবসের কর্মসূচি পালন করেছেন।
.